সোমবার, ১২ মে, ২০১৪


এ দাগটাকে সারা জীবন বয়ে নিতে চাই'
12 May, 2014 ছবি মুক্তির আগেই যে কজন অভিনেত্রী আলোচনায় উঠে এসেছেন তাদের মধ্যে পরীমণি অন্যতম। মূলত লাস্যময়ী চেহারা ও বডিফিটনেসের কারণে নিজস্ব একটা জায়গা করে নিয়েছেন ফিল্মপাড়ায়। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছেন। হয়েছেন নামি-দামি কয়েকটি কোম্পানির মডেল। এবার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন বড় পর্দায় অভিষেকের জন্য। সবকিছু ঠিকমতো এগুলে নজরুল ইসলাম খানের রানা প্লাজা ছবির মাধ্যমে রুপালি জগতে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছেন উদীয়মান এই অভিনেত্রী। এ ছবির আগে আরও কয়েকটি ছবির কাজ শুরু করেন তিনি। এর মধ্যে মুক্তির দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে রানা প্লাজা ছবিটি। এতে তার বিপরীতে রয়েছেন অভিনেতা সায়মন। এ ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে সাভারের আলোচিত সেই রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি। আর সেই ট্রাজেডির রেশমার চরিত্রে দেখা যাবে পরীকে। বোদ্ধারা বলছেন, এ ছবির ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে তার ভবিষ্যত্। পরী কতটুকু ডানা মেলতে পারেন তা দেখা যাবে ছবিটির মাধ্যমে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পরী বলেন, ছবিটি যেহেতু একটি বাস্তব ঘটনার ওপর নির্ভর করে তৈরি হয়েছে তাই আমি আশাবাদী। বলতে পারেন এটি আমার ড্রিম প্রজেক্ট। আমাদের ফিল্মপাড়ায় অনেক অভিনেত্রী আছেন যারা প্রথম ছবি দিয়েই দর্শকদের মনে স্থান করে নিয়েছেন। যেমন— কেয়ামত থেকে কেয়ামতে মৌসুমী, চাঁদনী রাতে শাবনূর এবং চাঁদনীতে শাবনাজ। আমিও চাচ্ছি এ ছবিটি যেন টার্নিং পয়েন্ট হয়। পরী আরও বলেন, ছবির একটি দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে আহত হয়েছিলাম। ধ্বংসস্তূপ থেকে বের হওয়ার সময় হাতে-পায়ে ও মাথায় আঘাত পাই। হাতে অনেকখানি কেটেও যায়। কাটা অংশ শুকালেও ক্ষতের দাগটা এখনও রয়েই গেছে। এই দাগটাকে সারা জীবন বয়ে নিতে চাই। যাতে করে প্রথম ছবির কথা আজীবন মনে থাকে। উৎসঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন