এশিয়ার চারজনে একজন পুরুষই ধর্ষক!
02 Nov, 2013
এশিয়ার প্রতি চারজন পুরুষের মধ্যে একজন স্বীকার করেছেন, তারা ধর্ষণ করেছেন। খবর বিবিসি’র।
লজ্জাজনক তথ্য হচ্ছে, বাংলাদেশও রয়েছে এই তালিকায়। বাংলাদেশের শহরের ১০.৪ ভাগ এবং গ্রামের ১৫.১ ভাগ পুরুষ স্বীকার করেছেন, তারা তাদের বান্ধবী বা স্ত্রীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেছেন।
জরিপটি পরিচালনা করেছে জাতিসংঘ। ১০ হাজার পুরুষের ওপর জরিপটি চালানো হয়েছে। জরিপে অংশ নেয়া পুরুষদের অর্ধেকের বেশি বাস করেন মুসলিম প্রধান বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ায়।
এছাড়া চীন, কম্বোডিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি ও শ্রীলঙ্কার ওপর জরিপ পরিচালনা করা হয়।
প্রায় ২৪ ভাগ পুরুষ, যাদের স্ত্রী বা বান্ধবী ছিল, স্বীকার করেছেন যে তারা ধর্ষণ করেছেন।
প্রথমেই জরিপ করা হয় বাংলাদেশে। তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আত্মস্বীকৃত ধর্ষকের সংখ্যা কম।
বিবিসি বলছে, এর মানে অবশ্য এই নয় যে, এশিয়ার ২৪ শতাংশ পুরুষই দর্শক। মাত্র ১০ হাজার লোকের ওপর জরিপ করে এশিয়ার কোটি কোটি পুরুষকে ধর্ষক বলা ঠিক হবে না।
জাতিসংঘের রিপোর্টেও বিষয়টি কৌশলে উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘যেসব লোকের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে তার মধ্যে এক এক চতুর্থাংশই স্বীকার করেছেন, তারা কোনো নারী বা বালিকাকে ধর্ষণ করেছেন।’
আত্মস্বীকৃত বেশি ধর্ষকের দেশ পাপুয়া নিউ গিনি। দেশটির ৪৬.২ শতাংশ পুরুষই নিজেকে ধর্ষক বলে স্বীকার করেছে। চীন, শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনিশায় ধর্ষকের হার ১২ শতাংশের কাছাকাছি। সবচেয়ে কম ধর্ষক কম্বোডিয়ায়, ৯.৬ শতাংশ।
লজ্জাজনক তথ্য হচ্ছে, বাংলাদেশও রয়েছে এই তালিকায়। বাংলাদেশের শহরের ১০.৪ ভাগ এবং গ্রামের ১৫.১ ভাগ পুরুষ স্বীকার করেছেন, তারা তাদের বান্ধবী বা স্ত্রীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেছেন।
জরিপটি পরিচালনা করেছে জাতিসংঘ। ১০ হাজার পুরুষের ওপর জরিপটি চালানো হয়েছে। জরিপে অংশ নেয়া পুরুষদের অর্ধেকের বেশি বাস করেন মুসলিম প্রধান বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ায়।
এছাড়া চীন, কম্বোডিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি ও শ্রীলঙ্কার ওপর জরিপ পরিচালনা করা হয়।
প্রায় ২৪ ভাগ পুরুষ, যাদের স্ত্রী বা বান্ধবী ছিল, স্বীকার করেছেন যে তারা ধর্ষণ করেছেন।
প্রথমেই জরিপ করা হয় বাংলাদেশে। তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আত্মস্বীকৃত ধর্ষকের সংখ্যা কম।
বিবিসি বলছে, এর মানে অবশ্য এই নয় যে, এশিয়ার ২৪ শতাংশ পুরুষই দর্শক। মাত্র ১০ হাজার লোকের ওপর জরিপ করে এশিয়ার কোটি কোটি পুরুষকে ধর্ষক বলা ঠিক হবে না।
জাতিসংঘের রিপোর্টেও বিষয়টি কৌশলে উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘যেসব লোকের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে তার মধ্যে এক এক চতুর্থাংশই স্বীকার করেছেন, তারা কোনো নারী বা বালিকাকে ধর্ষণ করেছেন।’
আত্মস্বীকৃত বেশি ধর্ষকের দেশ পাপুয়া নিউ গিনি। দেশটির ৪৬.২ শতাংশ পুরুষই নিজেকে ধর্ষক বলে স্বীকার করেছে। চীন, শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনিশায় ধর্ষকের হার ১২ শতাংশের কাছাকাছি। সবচেয়ে কম ধর্ষক কম্বোডিয়ায়, ৯.৬ শতাংশ।
উৎসঃ আরটিএনএন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন