ভারতীয় জঙ্গিদের ২২ ‘গোপন ঘাঁটি’ বাংলাদেশে!
30 Sep, 2013
দীর্ঘদিন পরে নীরবতা
ভাঙলো বিএসএফ। বিএসএফ-এর ত্রিপুরা সেক্টরের ইন্সপেক্টর জেনারেল আর কে মিশ্র
গতকাল দাবি করেছেন, ভারতীয় বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসীদের ২২টি গোপন
ঘাঁটি বাংলাদেশে বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে। ত্রিপুরা সংলগ্ন বাংলাদেশ সীমান্ত
প্রহরায় ১৮ ব্যাটালিয়ন সৈন্য (ট্রুপস) মোতায়েন রয়েছে। আসন্ন দুর্গাপূজার
পরে বাংলাদেশের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়টি তোলা হবে।
গতকাল সন্ধ্যায় ভারতীয় টিভি চ্যানেল আইবিএন লাইভ (সিএনএন’র সঙ্গে যৌথভাবে
খবর সম্প্রচার করে থাকে) এসব তথ্য জানিয়েছে। আর কে মিশ্র গতকাল ত্রিপুরায়
বলেছেন, এই ২২টি গোপন আস্তানার মধ্যে বেশির ভাগই বাংলাদেশের পার্বত্য
চট্টগ্রামে অবস্থিত। আন্তর্জাতিক সীমান্তের ৫ কি.মি.-এর মধ্যে রয়েছে ৫ থেকে
৬টি ঘাঁটি।
উল্লেখ্য, বিগত জোট সরকারের আমলের বেশির ভাগ সময় জুড়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গি ঘাঁটি থাকার বিষয়ে খবর প্রচারিত হয়েছে। ভারতীয় পদস্থ কর্মকর্তারাও এবিষয়ে নিয়মিত বক্তব্য দিতেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের গত সাড়ে চার বছরের শাসনামলে এধরনের খবর একেবারেই কমে এসেছিল। ঢাকার পর্যবেক্ষকদের মতে দীর্ঘ দিন পরে এধরনের নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান প্রকাশ করলো ভারত।
মিশ্র অবশ্য বলেন, বাংলাদেশের সীমান্ত কর্মকর্তারা জঙ্গি দমনে খুবই ভাল সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন। যখনই জঙ্গিদের ব্যাপারে নির্দিষ্ট তথ্য দেয়া হয় তখন তাদের তরফে ইতিবাচক সাড়া দেয়া হয়। ঢাকায় দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে মিশ্র যোগ দিয়েছিলেন। তিনি ওই সফরকে আন্তরিক ও ফলপ্রসূ বলে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, দু’দেশের ৮৫৬ কি.মি. দীর্ঘ সীমান্তের প্রায় ৮৫ ভাগ স্থানে কাঁটাতারের বেড়া দেয়া শেষ হয়েছে। ৭২ শতাংশ এলাকায় ফ্লাড লাইট লাগানোর কাজও শেষ হয়েছে। বাকি কাজ আগামী বছরের জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হবে। ৮১টি নতুন কম্পোজিট সীমান্ত ফাঁড়ি বসবে। তিনি বলেন, অপরাধ সংঘটনের পরে উভয় দেশের অপরাধীরা আন্তঃসীমান্ত অভিবাসনের প্রবণতা দেখিয়ে থাকে। পূজার পরে আইজি পর্যায়ের একটি বিজেবি-বিএসএফ বৈঠকে চোরাচালান সহ এসব বিষয়ে আলোচনা হবে।
উল্লেখ্য, বিগত জোট সরকারের আমলের বেশির ভাগ সময় জুড়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গি ঘাঁটি থাকার বিষয়ে খবর প্রচারিত হয়েছে। ভারতীয় পদস্থ কর্মকর্তারাও এবিষয়ে নিয়মিত বক্তব্য দিতেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের গত সাড়ে চার বছরের শাসনামলে এধরনের খবর একেবারেই কমে এসেছিল। ঢাকার পর্যবেক্ষকদের মতে দীর্ঘ দিন পরে এধরনের নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান প্রকাশ করলো ভারত।
মিশ্র অবশ্য বলেন, বাংলাদেশের সীমান্ত কর্মকর্তারা জঙ্গি দমনে খুবই ভাল সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন। যখনই জঙ্গিদের ব্যাপারে নির্দিষ্ট তথ্য দেয়া হয় তখন তাদের তরফে ইতিবাচক সাড়া দেয়া হয়। ঢাকায় দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে মিশ্র যোগ দিয়েছিলেন। তিনি ওই সফরকে আন্তরিক ও ফলপ্রসূ বলে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, দু’দেশের ৮৫৬ কি.মি. দীর্ঘ সীমান্তের প্রায় ৮৫ ভাগ স্থানে কাঁটাতারের বেড়া দেয়া শেষ হয়েছে। ৭২ শতাংশ এলাকায় ফ্লাড লাইট লাগানোর কাজও শেষ হয়েছে। বাকি কাজ আগামী বছরের জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হবে। ৮১টি নতুন কম্পোজিট সীমান্ত ফাঁড়ি বসবে। তিনি বলেন, অপরাধ সংঘটনের পরে উভয় দেশের অপরাধীরা আন্তঃসীমান্ত অভিবাসনের প্রবণতা দেখিয়ে থাকে। পূজার পরে আইজি পর্যায়ের একটি বিজেবি-বিএসএফ বৈঠকে চোরাচালান সহ এসব বিষয়ে আলোচনা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন