মুন্নী সাহা যেভাবে সাংবাদিক হলেন
29 Sep, 2013
ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা ছিল
মুন্নীসাহার। এজন্য মুন্সিগঞ্জের এভিজেএম সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে
এসএসসি পাশ করে ঢাকায় চলে আসেন মুন্নী সাহা। বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে
উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণীতে ভর্তি হলেন ইডেন কলেজে।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাক্তার হতে পারলেন না সাত ভাই, চার বোনের বড় পরিবারের সদস্য মুন্নী সাহা। শেষমেষ ইডেনেই বিজ্ঞান নিয়ে গ্রাজুয়েশন করলেন।
তবে ইডেনে পড়তে পড়তেই নতুন এক জগতে জড়িয়ে পড়লেন মুন্নী। তিনি অধুনালুপ্ত দৈনিক আজকের কাগজে ফিচার লেখা শুরু করলেন। কন্ট্রিবিউটর হিসেবে ১১ মাস কাজ করলেন তিনি। দিনে দিনে হাতযশ হচ্ছিল। তবে সম্মানী পাচ্ছিলেন খুবই কম।
তার ওই সময়কার সাংবাদিক বন্ধুদের মতে সারা মাস কাজ করে মুন্নী বড়জোর পাঁচশ' টাকা পেতেন। তবে মুন্নীর বড়সর একটা ব্রেকথ্রো হল প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউ রহমানের নেতৃত্বে ১৯৯৪ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ প্রকাশিত হওয়ার পর। এ দৈনিকে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কন্ট্রিবিউটর থেকে পদোন্নতি পেলেন প্রতিবেদক হিসেবে।
পরিশ্রমী ও সুকন্ঠী মুন্নী ১৯৯৯ সালে একুশে টিভিতে বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন। বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল একুশে টিভিতে কাজ করেই সারা দেশে পরিচিতি পেয়ে যান তিনি। একুশে টেলিভিশন বন্ধ হয়ে গেলে ২০০৩ সালে আরেক বেসরকারি টিভি এটিএন বাংলায় তিনি বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন।
এটিএন বাংলায় কাজ করার সময় চারদলীয় জোট সরকারের অর্থমন্ত্রী মরহুম সাইফুর রহমান ও গুমের শিকার বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে প্রতিবেদন করে মুন্নী ফের সারা দেশে পরিচিতি পেয়ে যান।
যদিও বিগত জরুরি সরকারের সময় বেশ চাপের মুখে ছিলেন মুন্নী। সেই চাপ যেন বিভীষিকায় পরিণত হয় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের শুরুর দিকে। পিলখানা ট্রাজেডির সময় বিতর্কিত প্রতিবেদন তৈরির জেরে তাকে অনেক দিন ভারতে অঘোষিত নির্বাসনে থাকতে হয়।
পরে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের আশ্বাসে দেশে ফেরেনে মুন্নী। দেশে এসেই আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন লাইসেন্স মঞ্জুরকৃত বেসরকারি টিভি চ্যানেল এটিএন নিউজ নিয়ে সক্রিয় হন তিনি। এই চ্যানেলটির শুরু থেকেই তিনি বার্তা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাক্তার হতে পারলেন না সাত ভাই, চার বোনের বড় পরিবারের সদস্য মুন্নী সাহা। শেষমেষ ইডেনেই বিজ্ঞান নিয়ে গ্রাজুয়েশন করলেন।
তবে ইডেনে পড়তে পড়তেই নতুন এক জগতে জড়িয়ে পড়লেন মুন্নী। তিনি অধুনালুপ্ত দৈনিক আজকের কাগজে ফিচার লেখা শুরু করলেন। কন্ট্রিবিউটর হিসেবে ১১ মাস কাজ করলেন তিনি। দিনে দিনে হাতযশ হচ্ছিল। তবে সম্মানী পাচ্ছিলেন খুবই কম।
তার ওই সময়কার সাংবাদিক বন্ধুদের মতে সারা মাস কাজ করে মুন্নী বড়জোর পাঁচশ' টাকা পেতেন। তবে মুন্নীর বড়সর একটা ব্রেকথ্রো হল প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউ রহমানের নেতৃত্বে ১৯৯৪ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ প্রকাশিত হওয়ার পর। এ দৈনিকে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কন্ট্রিবিউটর থেকে পদোন্নতি পেলেন প্রতিবেদক হিসেবে।
পরিশ্রমী ও সুকন্ঠী মুন্নী ১৯৯৯ সালে একুশে টিভিতে বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন। বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল একুশে টিভিতে কাজ করেই সারা দেশে পরিচিতি পেয়ে যান তিনি। একুশে টেলিভিশন বন্ধ হয়ে গেলে ২০০৩ সালে আরেক বেসরকারি টিভি এটিএন বাংলায় তিনি বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন।
এটিএন বাংলায় কাজ করার সময় চারদলীয় জোট সরকারের অর্থমন্ত্রী মরহুম সাইফুর রহমান ও গুমের শিকার বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে প্রতিবেদন করে মুন্নী ফের সারা দেশে পরিচিতি পেয়ে যান।
যদিও বিগত জরুরি সরকারের সময় বেশ চাপের মুখে ছিলেন মুন্নী। সেই চাপ যেন বিভীষিকায় পরিণত হয় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের শুরুর দিকে। পিলখানা ট্রাজেডির সময় বিতর্কিত প্রতিবেদন তৈরির জেরে তাকে অনেক দিন ভারতে অঘোষিত নির্বাসনে থাকতে হয়।
পরে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের আশ্বাসে দেশে ফেরেনে মুন্নী। দেশে এসেই আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন লাইসেন্স মঞ্জুরকৃত বেসরকারি টিভি চ্যানেল এটিএন নিউজ নিয়ে সক্রিয় হন তিনি। এই চ্যানেলটির শুরু থেকেই তিনি বার্তা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
উৎসঃ টাইম নিউজ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন