ফরহাদ মজহারের ‘কণ্ঠরোধের’ চেষ্টা করছেন সাংবাদিক নেতারা!
30 Oct, 2013
কলাম লেখক ফরহাদ মজহার
বলেছেন, সাংবাদিক নেতারা তাঁর কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছেন। তাঁর অভিযোগ,
‘প্রতিহিংসাপরায়ণ’ হয়ে সাংবাদিক নেতারা গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার জন্য
তাঁকে ‘এককভাবে’ দায়ী করছেন। এর মধ্য দিয়ে সাংবাদিক নেতারা তাঁকে
রাষ্ট্রীয়ভাবে নির্যাতনের জন্য উসকানি ও হুমকি দিচ্ছেন।
গত ২৮ অক্টোবর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ফরহাদ মজহার বলেন ‘বাংলাদেশে এখনকার যে গণমাধ্যমগুলো, তারা নিরপেক্ষ তো নয়ই, একই সঙ্গে তারা গণবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য যদি কাউকে দায়ী করতে হয়, আমি তাদেরই দায়ী করি। ...আমি তো মনে করি, এই পটকা ফোটানোটা খুব কমই হয়েছে। আরও বেশি হওয়া উচিত ছিল।’ তাঁর এ বক্তব্য গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়।
আজ সকালে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফরহাদ মজহারকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানায়। সাংবাদিক নেতারা ফরহাদ মজহারকে ‘গণমাধ্যমের শত্রু’ হিসেবেও আখ্যা দেন।
বিএফইউজের বিবৃতিতে বলা হয়, তিন দিনের হরতাল শুরুর পর পরিকল্পিতভাবে ঢাকাসহ সারা দেশে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এ সময় ১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। পত্রিকাবাহী গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
প্রথম আলো ডটকমের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ফরহাদ মজহারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ই-মেইল বার্তায় বলেন, তিনি বিএফইউজের বিবৃতি দেখে স্তম্ভিত, বিমূঢ় এবং হতবাক।
মজহার বলেন, ‘তাঁরা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে এই বিষোদ্গার করছেন। এর মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতার যে নজির তাঁরা সৃষ্টি করেছেন তা বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে কলঙ্কজনক, নিন্দনীয় ও প্রতিহিংসামূলক অধ্যায় হিসেবে চিরকাল চিহ্নিত হয়ে থাকবে।’ তিনি বলেন, নাগরিক হিসেবে তিনি উদ্বিগ্ন এবং তাঁর নিরাপত্তা হুমকির মুখে। তিনি নিজেকে গণমাধ্যম পরিবারের একজন সদস্য বলেও দাবি করেন।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত বক্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের ও ব্যক্তি স্বাধীনতার পক্ষে। গণমাধ্যমের ওপর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণ কারও থাকা উচিত না, যদি না যিনি মত প্রকাশ করছেন, যাঁর বিরুদ্ধে করছেন ওতে যেন কারও অপমান বা অমর্যাদা না হয়।’
আলোচনার কেন্দ্রে থাকতে চাইছেন বলে এ ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন কি না প্রথম আলো ডটকমের পক্ষ থেকে এই প্রশ্ন করা হলে, ফরহাদ মজহার কোনো উত্তর দেননি।
গত ২৮ অক্টোবর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ফরহাদ মজহার বলেন ‘বাংলাদেশে এখনকার যে গণমাধ্যমগুলো, তারা নিরপেক্ষ তো নয়ই, একই সঙ্গে তারা গণবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য যদি কাউকে দায়ী করতে হয়, আমি তাদেরই দায়ী করি। ...আমি তো মনে করি, এই পটকা ফোটানোটা খুব কমই হয়েছে। আরও বেশি হওয়া উচিত ছিল।’ তাঁর এ বক্তব্য গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়।
আজ সকালে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফরহাদ মজহারকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানায়। সাংবাদিক নেতারা ফরহাদ মজহারকে ‘গণমাধ্যমের শত্রু’ হিসেবেও আখ্যা দেন।
বিএফইউজের বিবৃতিতে বলা হয়, তিন দিনের হরতাল শুরুর পর পরিকল্পিতভাবে ঢাকাসহ সারা দেশে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এ সময় ১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। পত্রিকাবাহী গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
প্রথম আলো ডটকমের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ফরহাদ মজহারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ই-মেইল বার্তায় বলেন, তিনি বিএফইউজের বিবৃতি দেখে স্তম্ভিত, বিমূঢ় এবং হতবাক।
মজহার বলেন, ‘তাঁরা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে এই বিষোদ্গার করছেন। এর মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতার যে নজির তাঁরা সৃষ্টি করেছেন তা বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে কলঙ্কজনক, নিন্দনীয় ও প্রতিহিংসামূলক অধ্যায় হিসেবে চিরকাল চিহ্নিত হয়ে থাকবে।’ তিনি বলেন, নাগরিক হিসেবে তিনি উদ্বিগ্ন এবং তাঁর নিরাপত্তা হুমকির মুখে। তিনি নিজেকে গণমাধ্যম পরিবারের একজন সদস্য বলেও দাবি করেন।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত বক্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের ও ব্যক্তি স্বাধীনতার পক্ষে। গণমাধ্যমের ওপর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণ কারও থাকা উচিত না, যদি না যিনি মত প্রকাশ করছেন, যাঁর বিরুদ্ধে করছেন ওতে যেন কারও অপমান বা অমর্যাদা না হয়।’
আলোচনার কেন্দ্রে থাকতে চাইছেন বলে এ ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন কি না প্রথম আলো ডটকমের পক্ষ থেকে এই প্রশ্ন করা হলে, ফরহাদ মজহার কোনো উত্তর দেননি।
উৎসঃ প্রথম আলো
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন